ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায়

কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুনপ্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে ছেলেদের বীর্য তৈরি হয় কত বছর থেকে তাই আপনি যদি ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান।
ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায়

পোস্ট সূচিপত্রঃতাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পোস্টটিতে ছেলেদের তৈরি হয় কত বছর থেকে বিস্তারিত আলোচনা করা।

ভূমিকাঃ ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায়

এটি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে। যাইহোক বয়ঃসন্ধিকাল সাধারণত 10 থেকে 12 বছর বয়সের মধ্যে শুরু হয়। তাই অনুমান করা যেতে পারে যে এই বয়সে পুরুষ বীজ তৈরি হতে শুরু করে।ছেলেটি বয়ঃসন্ধিতে প্রবেশ করলে অণ্ডকোষ শুক্রাণু তৈরি করবে। এর মানে হল 12/13 বছর থেকে শুক্রাণু তৈরি হতে শুরু করে। আপনি যদি প্রতিদিন হস্তমৈথুন করেন তবে আপনার শুক্রাণুর সংখ্যা হ্রাস পাবে যদিও শুক্রাণু সর্বদা উত্পাদিত হচ্ছে। যাইহোক, এটা সত্য যে সবকিছুর সীমা আছে।

ছেলেদের বীর্য তৈরি হয় কত বছর বয়স থেকে

প্রিয় বন্ধুরা, আমরা অনেকেই জানি না কোন বয়সে একজন পুরুষের বীর্যপাত শুরু হয়। আমরা আমাদের চিন্তায় থাকি কোন বয়সে বীর্যপাত শুরু হয়। তাই আসুন আজকের বিষয় নিয়ে কথা বলি কোন বয়সে ছেলেরা বীর্যপাত শুরু করে এটা কি সত্যি? তাহলেত আর কোনো ঝামেলা ছাড়াই আমরা কি ছেলেদের বয়স দিয়ে শুরু করব যারা শুক্রাণু তৈরি করে।

পুরুষের শরীরে যে শুক্রাণু তৈরি হয় তা হয় পুরুষের বয়ঃসন্ধির পর এখন মূল কথা হলো বয়ঃসন্ধি শুরুর কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই তবে তা একটু ভিন্ন হতে পারে তবে বলা যায় একজন মানুষ 10-12 বছর বয়সে ফ্লাইট। বয়ঃসন্ধি শুরু হয়। তাই, অনুমান করা যায় যে প্রায় এই বয়স থেকেই ছেলেদের বীর্য তৈরি হয়, তবে আবারও জানিয়ে রাখি যে বয়সের উপর নির্ভর করে এই ব্যাপারটি একটু ছোট বা একটু বড় হতে পারে।

যখন বয়ঃসন্ধি ঘটে তখন একজন পুরুষের অণ্ডকোষ বড় হয়ে যায়। যার মানে আপনার মস্তিষ্ক তার সঙ্গীকে সংকেত দেয় যে তার শুক্রাণু তৈরি হতে চলেছে এবং সেই সংখ্যা ধরে রাখতে অণ্ডকোষ ধীরে ধীরে পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরন তৈরি করতে শুরু করে। আর এই হরমোনের প্রভাবে শরীরে এবং ভিতরে বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে শুধু শুক্রাণু উৎপাদনেই নয় পুরুষের শরীরেও পুরুষত্বের রূপান্তর ঘটে।

ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায়

আজ আমরা আপনাদের সামনে আলোচনা করতে যাচ্ছি কোন কোন খাবার পুরুষের মধ্যে শুক্রাণু তৈরি করে। তাই ছেলেরা কোন বয়সে শুক্রাণু তৈরি করে এবং কোন খাবারে ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায় হয় তা জানতে পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

যখন একজন পুরুষ শুক্রাণু তৈরি করে এবং তার ঘাটতি হয় তখন শুধু তার যৌন জীবনের সুখই বাধাগ্রস্ত হয় না বরং সন্তান উৎপাদনের পথে তাকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে কিছু খাবার যা আপনি অনুসরণ করবেন তা আপনাকে শুক্রাণুর ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করবে। আমরা বলব।কলা বিভিন্ন ধরনের তৈলাক্ত মাছ ,চকলেট,প্রাকৃতিক উপাদান রসুন এবংভিটামিন সি যুক্ত ফল,মেথি ইত্যাদি।

কলঃ কলা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটি সুপরিচিত এবং সহজলভ্য ফল যা আমাদের শরীরে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। কলায় যে ভিটামিন থাকে তাকে বোমেনাইল বলে। এটি আপনার যৌন উদ্দীপনা হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে।

বিভিন্ন ধরনের চর্বিযুক্ত মাছঃ বিভিন্ন ধরনের চর্বিযুক্ত মাছেও মেগাথির নামে এক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা আপনার শুক্রানুর মান বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড যুক্ত মাছ খাওয়া আপনার শুক্রাণুর গুণগত মান এবং বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে, সেইসাথে আপনার মস্তিষ্কের যৌন উদ্দীপনাকে দ্রুত বৃদ্ধি করে এবং অনুভূতি জাগাতে অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে।

ডার্ক চকলেটঃ ডার্ক চকোলেটে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আপনার যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়, এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে এক ধরনের এল-আরজিনিন এইচসিএল এবং অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে যা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায়।

প্রাকৃতিক উপাদান রসুনঃ প্রাকৃতিক উপাদান হল রসুন রসুনে রয়েছে সেলেনিয়াম নামক এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আপনার শুক্রাণুর সক্রিয়তা বাড়ায় এবং রসুনে অ্যালকাইনও রয়েছে, যা আপনার লিঙ্গে রক্ত ​​সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করে এবং একই সাথে শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়ায়।

ভিটামিন সি যুক্ত ফলঃ ভিটামিন সি যুক্ত ফলের মধ্যে রয়েছে সাইট্রাস ফল। এই ফলগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে এবং লেবু এবং কমলার মতো এই সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মেথিঃ আরেকটি উপাদান হল মেথির জল, আপনি যদি রাতে মেথি ভিজিয়ে রাখেন এবং সকালে খালি পেটে পান করেন তবে আপনার শুক্রাণু বাড়তে পারে, তবে আপনাকে এটি তিন মাস আলাদাভাবে সেবন করতে হবে, বিশেষত এই পরীক্ষাটি 2017 সালে 50 তারিখে পরিচালিত হয়েছিল। পুরুষদের করা শেষ বন্ধ্যাত্বে ভুগছেন এমন 85% পুরুষ যারা তিন মাস ধরে মেথির জল পান করেন তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং এই মেথি খেলে আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায় এবং আপনার মধ্যে শুক্রাণু তৈরি হয়।

কুমড়োর বীজঃ কুমরোর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীরের টেস্টরণ হরমোন মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে তবে কুমড়োর বীজ কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ভালো কারণ কেননা কাঁচা অবস্থাতে গুণগত মান ভালো থাকেন তাই কুমড়োর বীজ যৌন স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে পারে।

ডালঃ খাবার ডাল ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি কাজ করে থাকেন কেননা ডালে রয়েছে অনেক বেশি প্রাকৃতিক ফলিক অ্যাসিড যা শুক্রাণু তৈরি করতে সাহায্য করে নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন ।

ঝিনুকঃ অনেক প্রাচীন যুগ থেকে যৌন শক্তি বাড়াতে ঝিনুকের ব্যবহার হয়ে আসছে কেননা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে যে পরিমাণ জিংক উপাদান প্রয়োজন তা ঝিনুকে রয়েছে তাই টেস্টোস্টেরনের বৃদ্ধি করতে ঝিনুক অনেক বেশি উপকারী।

আনারঃ ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর আরো একটি উপায় হল আনার কেননা আনার যৌন ক্ষমতা এবং উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করে । আনারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট গবেষণায় বলা হয়ে থাকেটেস্টোস্টেরনে হরমোন ও শুক্রাণু গুণগত মান ঠিক রাখতে আনার অনেক বেশি উপকারী এছাড়াও মহিলাদের যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করতে আনার খাওয়া যায় ।

দুধ এবং মধুঃ ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর আরো একটি উপায় হল এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম দুধ দেয় দুই চামচ মধু মিশিয়ে নিয়মিত খেলে ছেলেদের বীর্য দ্রুতহারে বৃদ্ধি পায় ।

টমেটোঃ টমেটো আমরা সবাই চিনি টমেটো রয়েছে লাইকোপেন যা ছেলেদের বীর্য বাড়াতে সাহায্য করে তা আপনার খাবার তালিকায় সালাত হিসাবে টমেটো রাখতে পারেন ।

একটি ফোটা বীর্য তৈরি হতে কতক্ষণ সময় লাগে

আমাদের দেহের অন্ডকোষ থেকো নতুন শুক্রাণু তৈরি করতে 64 থেকে 72 দিন সময় লাগে, কিন্তু আপনার শুক্রাণু উৎপাদনের পূর্ববর্তী সময় শেষ হলে সেগুলি তৈরি হয়।এবং যদি আপনার শুক্রাণু তৈরি হওয়ার পরে আপনি বীর্যপাত করেন,

তাহলে শুক্রাণু পুনর্জন্ম হতে 24 - 48 ঘন্টা সময় লাগে, এই সময়ে আপনি আবার শুক্রাণু উত্পাদন শুরু করেন এবং আপনার শুক্রাণুর ঘাটতি পূরণ করেন। তবে এটি আপনার উপর নির্ভর করে আপনি প্রতিদিন কত পুষ্টিকর খাবার খান, আপনাকে নিয়মিত ভিটামিন এবং পুষ্টি গ্রহণ করতে হবে যা আপনাকে শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করবে।

বীর্য শব্দের মানে কি

বীর্য বলতে আমরা বুঝি মানবদেহ থেকে নিঃসৃত জৈবিক তরল, যা আপনার যৌন মিলনের শেষে পুরুষের শরীর থেকে নির্গত হয় চরম শুক্রাণুর গঠনের সাথে। এটা অবশেষ।শুধু যৌন মিলনই নয় যৌন সুখের জন্য পুরুষের বীর্যপাতকেও বীর্য বলে।

ছেলেদের বীর্য গন্ধ হয় কেন

বীর্য গন্ধ হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে কেননা আমাদের মানব শরীর সবসময় সুস্থ থাকে না যে কোন শরীরের জটিলতার কারণে বীর্য গন্ধ হতে পারে কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে যেগুলো বীর্য কে গন্ধ হতে সাহায্য করে চললাম তাহলে ছেলেদের বীর্য কেন গন্ধ হয় সে সম্পর্কে জেনে আসি।

বীর্যতে রাসায়নিক পদার্থ উপস্থিতিঃ ছেলেদের বীর্যতে প্রোটিন সহ ফ্যাট অ্যামাইনো এসিড শর্করা সহ রাসায়নিক পদার্থ থাকে তবে ছেলেদের বীর্যতে সাধারণত সামান্য গন্ধ তৈরি হয় তবে যে রাসায়নিক পদার্থগুলো পরিমাণ বেড়ে যায় যেমন ট্রিপটোফান,সেরোটোনিন,গ্লাইসিন এগুলোর ফলে ছেলেদের বীর্য বেশি গন্ধযুক্ত তৈরি হয় ।

ব্যাকটেরিয়া উপস্থিতি বীর্যতেঃ ছেলেদের বীর্যতে স্বাভাবিকভাবে ব্যাকটেরিয়া থাকে তবে ব্যাকটেরিয়া গুলো পরিমাণ বেশি বৃদ্ধি পেলে ছেলেদের বীর্যতে গন্ধ তৈরি হয় ।

খাদ্য অভ্যাসে কারণে বীর্যতে গন্ধঃ আমাদের কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে আমাদের বীর্য গন্ধ হতে পারে যেমন রসুন পেঁয়াজ মসলাযুক্ত খাবার ইত্যাদি ।

ঔষধ ব্যবহারের ফলেঃ অনেক সময় বিভিন্ন প্রকার এন্টিবায়োটিক ওষুধ ও অন্যান্য ওষুধ খাবার ফলে ছেলেদের বীর্য গন্ধ হতে পারে ।

অসুস্থতাঃ শারীরিক অসুস্থতার কারণে ছেলেদের বীর্য গন্ধ হয়ে থাকে যেমন যৌনবাহিত সংক্রমণ মূত্রনালী সংক্রমণ এগুলো থাকলে।

ছেলেদের বীর্য পরীক্ষা

ছেলেদের বীর্য অনেক সময় বিভিন্ন কারণে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে তবে বেশিরভাগ সময় যৌন সংক্রান্ত বা ইন ফাতিলিটি কারণে বীর্য পরীক্ষা সব থেকে বেশি করা হয় । ছেলেদের বীর্য পরীক্ষা নাম হল সিমেন অ্যানালাইসিস টেস্টে যা সেমিনোগ্রাম বলা হয়ে থাকে । এ পরীক্ষার মাধ্যমে বীর্যের রস এর বৈশিষ্ট্য রং বন্ধ তরলতা শুক্রাণু সংখ্যা আঁকার গতি অর্থাৎ মুটিলিটি বিশ্লেষণ করা হয়ে থাকে । যাদের বিবাহিত জীবনে সন্তান জন্ম লাভ করতে পারছেন না তাদের মূলত এই বীর্য পরীক্ষা করা হয়ে থাকে এছাড়াও যাদের স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তাদের করা হয়েছে ।

ছেলেদের বীর্যপাত কখন হয় - ছেলেদের বীর্যপাত কেন হয়

ছেলেদের বীর্যপাত সাধারণত যখন যৌন সঙ্গমের চরম আনন্দে সৃষ্টির শেষ মুহূর্তে পুরুষাঙ্গ থেকে নিঃসরিত হয়ে থাকেন অর্থাৎ একজন ছেলে মানুষ যখন তার যৌন চাহিদা বাড়তে থাকে এবং যৌনা চাহিদার জন্য সে তার সঙ্গীর সঙ্গে সহবাস করে এবং সহবাস করা শেষ মুহূর্তে এসে পুরুষাঙ্গ দিয়ে যে রস নিসরিত হয় তাকে বীর্য বলা হয় বীর্য সাধারণত শেষ পর্যায়ে নিঃসরিত হয়। আবার অনেক সময় দেখা দেয় যৌন সঙ্গমের মাধ্যমে বীর্য না করে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্য লঙ্ঘন করা হয়ে থাকে এছাড়াও অনেকের স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়ে থাকে।

সাধারণ প্রশ্নাবলীঃ(FAQ)

প্রশ্নঃ ছেলেদের বীর্য তৈরি হতে কত বছর বয়স থেকে?

উত্তরঃ ছেলেদের বীর্য তৈরি হয় মোটামুটি দশ থেকে ১২ বছর বয়স থেকে যখন তাদের বয়সন্ধি শুরু হয়

প্রশ্নঃ ছেলেদের বীর্য পরীক্ষার নাম কি?

উত্তরঃ ছেলেদের বীর্য পরীক্ষার নাম হল সিমেন অ্যানালাইসিস টেস্টে যা সেমিনোগ্রাম।

প্রশ্নঃ ছেলেদের শুক্রাণু কম হলে বাড়ানো যায় কি?

উত্তরঃ অবশ্যই ছেলেদের শুক্রানু কমে গেলে বাড়ানো সম্ভব বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ওষুধ ও প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে অথবা ইনজেকশনের মাধ্যমে ডাক্তাররা শুক্রানো বাড়ানোর উপায় ব্যবহার করে থাকেন ।

প্রশ্নঃ ছেলেদের বীর্য পাতলা হলে করণীয় কি?

উত্তরঃ ছেলেদের বীর্য পাতলা হলে অবশ্যই ডাক্তারে পরামর্শ নিতে হবে এবং সেই সঙ্গে উপরে যে খাবারগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করতে হয় ।

শেষ কথাঃ ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায়

সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে আমরা ছেলেদের বীর্য বাড়ানোর উপায় সেই সম্পর্কে শুধু নয় আরো অনেক সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছি। আমাদের পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। আজকে এই পর্যন্ত আবারো দেখা হবে কোন আর্টিকেলের সাথে ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়

comment url