চর্ম রোগ সারানোর উপায় - চর্মরোগ কেন হয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

মেছতা দূর করার ঔষধ - চিরতরে মেছতা দূর করার উপায়প্রিয় বন্ধুরা চর্ম রোগ এই কথাটির সাথে বা এ রোগটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত।চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জানব। চর্মরোগ একটি অত্যন্ত ভয়াবহ রোগ আমরা সকলেই জানি। কিছু কিছু চর্মরোগ আছে যেগুলো চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা মাধ্যমে ভালো হয়ে থাকে।আজকের এই পোস্টটিতে চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
চর্ম রোগ সারানোর উপায়

পোস্ট সূচীপত্রঃতাই আপনি যদি চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটির মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই পোষ্টের মধ্যে চর্মরোগ কেন হয় জন্মযুগের কি কি লক্ষণ এবং চর্ম রোগের ঘর চিকিৎসা সবকিছু বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না দেখেনি চর্মরোগ কেন হয় ও চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভূমিকাঃচর্ম রোগ সারানোর উপায়

শরীরে এলার্জি চুলকানি দাগ খসড়া খুজলি একটি মারাত্মক ধরনের রোগ বা আমরা চর্মরোগ হিসেবে ধরি। বিভিন্ন কারণে এই চর্মরোগ হয়ে থাকে। সব সময় এই রোগগুলো একটি নির্দিষ্ট কারণে হবে এমনটা নয়। একেক ধরনের চুলকানির পেছনে একেক ধরনের জীবাণুর কারণ হয়ে থাকে।

সমস্যাটা তখন হয়ে দাঁড়ায় যখন অনেক ধরনের ওষুধ সেবনের পরও তা ভালো না হওয়া। সবচেয়ে বড় সমস্যার ব্যবহার হচ্ছে এটি ছড়াতে থাকে যে জায়গায় হয় তার থেকে বিভিন্ন জায়গায় বা গোটা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের স্কিনগুলো খারাপ হয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের সামনে আমরা যেতে আমরা লজ্জার মুখে পড়েতে হয়।

চর্ম রোগ সারানোর উপায়

চর্ম রোগ আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা চর্মরোগ হলে নানান ধরনের ভোগান্তি শেষ হয় না সেজন্য চর্মরোগ থেকে মুক্তি পথে আমরা অনেক সময় চিকিৎসা ব্যবস্থার পাশাপাশি অন্যান্য ধাপগুলো পালন করে থাকি চলুন তাহলে চর্মরোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে জেনে আসি ।

নিয়মিত গোসলঃ চর্মরোগ সারানোর প্রথম ধাপ হল নিয়মিত গোসল করা । আপনি যদি নিয়মিত গোসল না করেন এবং আপনার ত্বক বা শরীর যদি অপরিষ্কার থাকে । তাহলে চর্মরোগ খুব দ্রুত হতে পারে সেজন্য আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত গোসল করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তাহলে আপনি এই চর্ম রোগ থেকে মুক্তি পাবেন ।

অতিরিক্ত সূর্যের রশ্নি থেকে বিরত থাকাঃ ত্বকের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর হল সূর্যের অতি বেগুনি রশ্নি যা চর্মরোগ হতে সাহায্য করে । শরীরের কালো দাগ বলিরেখা এছাড়াও অন্যান্য স্কিন সমস্যাগুলো সূর্যের প্রতি রশ্মি থেকে হতে পারে । এমনকি স্কিন ক্যান্সারও ঘর সম্ভাবনা থাকে ।

তাই অতিরিক্ত রোদে বের হলে অবশ্যই নিয়ম অনুসারে চলাফেরা করা উচিত রোদ থেকে বাঁচার জন্য ছাতি বা পোশাক-আশা করলে শরীর ঢাকার মতো অর্থাৎ ফুল হাতা পোশাক ব্যবহার করা উচিত । এছাড়াও আপনি সানস্ক্রিন ক্রিম ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন ।

ব্রণের সমস্যায়ঃ যাদের মুখে ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারা বাইরে থেকে আসার পর অবশ্যই মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে । এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভালো মানের প্রাকৃতিক ফ্রেশওয়াশ পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন এবং অতিরিক্ত মেকআপ ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনে ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে ।

এনজাইম প্রতিরোধঃ আপনি যদি সঠিকভাবে এনজাইম চর্মরোগ প্রতিরোধ করতে চান তাহলে আপনাকে ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে দূরে থাকতে হবে এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধিযুক্ত লোশন এবং ক্রিম ব্যবহার থেকে দূরে থাকতে হবে আপনি নিয়মিত মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন ।

স্বাস্থ্যকর খাবারঃ চর্মরোগ অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকেও হতে পারে । তাই আপনাকে খাবার তালিকা প্রোটিন যুক্ত খাবার গুলো খেতে হবে । তাই খাবারের তালিকায় শাকসবজি ফলমূল ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলো এছাড়াও লো ফ্যাট খাবারগুলো খেতে পারেন ।

চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

চর্মরোগ বা স্কিন ডিজিজ প্রায় আমাদের সকলেরই হয়ে থাকে। আজকের এই পোস্টটিতে চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।
চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা


কাকডুমুরঃ কোনো কারণে চামড়ার রঙ পরিবর্তন হলে অন্তত দশটি ডুমুর বা তার খোসা ফুটন্ত পানিতে ডুমুর বা গাছ গাছের ছাল রাখুন ১০ গ্রাম পানি নিতে হবে খোসা চায় ক্লাস পানিতে ফুটিয়ে ওই পানি দিয়ে ফেলতে হবে অর্থাৎ পরিষ্কার করার 15 থেকে 20 দিন পরে রং পরিবর্তন অদৃশ্য হয়ে যাবে।

আগরঃ আগর ত্বকের চুলকানি ফুসকুড়ি এবং সংক্রমণ রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়

এলোভেরাঃ একজিমা ব্রণের মত সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় আক্রান্ত স্থানে অল্প পরিমাণে অ্যালোভেরার জেল লাগান তারপরে কিছুক্ষণ রেখে দিন তারপরে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন এতে অনেক ভালো ভালো পাওয়া যায়।

চা গাছের তেলঃ চা গাছের তেল চুলকানির জন্য প্রতিশোধক হিসেবে কাজ করে যা গাছের মধ্যে যা রয়েছে তা হলো এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এনটি এমপ্লয়মেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা চুলকানি বা বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাস ইনফেকশনে প্রতিশোধক হিসেবে কাজ করে।

ওটমিলঃ ওটমিলে থাকা এন্টি এমপ্লয়মেন্ট বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে এটি ত্বকের চুলকানি বা জ্বালাপোড়া আরাম দেয়। এক কাপ ওটমিল গরম জলে চুবিয়ে গোসল করুন এতে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যবে।

আপেল সিডার ভিনেগারঃ আপেল সিডার ভাগিনার ইনফেকশনের জন্য অত্যন্ত উপকারী উপাদান। চুলকানি ও খুশকি ঘা জনিত বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন হয়ে থাকে তারা কিছু পরিমাপ আপেল সিডার ভিনেগারের সাথে পানি মিশিয়ে ক্ষতস্থানে ভালোভাবে মাখিয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টার মতো রেখে দিয়ে পরে পরিষ্কার করে নিলে অধিক ফলাফল পাওয়া যায়। আপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যে রয়েছে এন্টি মাইক্রোবিয়াল।

হলুদঃ ফাটা ত্বকের জন্য সাত ধরনের ক্রিম ব্যবহার করলেও আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে পারবেন না আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে বাতাস বেশিগুলোকে খারাপ করে এবং দূষিত করে এমন অবস্থায় অশোক বীজ হলুদের মতো ঘোষে নিলে সরে যাবে।সংগ্রহ করা সম্ভব না হলে অসুখ সালের কথক ভালোভাবে লাগিয়ে এক থেকে দেড় ঘন্টা পর গোসল করতে হবে।

কাঁঠালঃ একজিমা চুলকানি ছত্রাক রোগের জন্য তাজা কাঁঠালের ২ থেকে তিনটি পাতা গুঁড়ো করে দু কাপ পানিতে সিদ্ধ করে একটি গ্লাসে ছেঁকে সকালে এবং বিকালে দুইবার পান করুন এবং আরো অনেক কিছু জল দিয়ে ক্ষতস্থানে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে দ্রুত সেরে যাবে।

চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সবসময় ঘরোয়া চিকিৎসাতে ভালো হয় না। চর্মরোগ একটি ভয়ানক রোগ তাই যদি কারো চর্মরোগ হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত ভালো ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে।

চর্মরোগ কেন হয়

চর্ম বা স্ক্রিন শরীরের বড় অর্গান এখানে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে কি কারনে চর্মরোগ হতে পারে যেমন বংশ গত ভাবে ,কোন ইনফেকশনের কারণে হতে পারে, ইনভারমেন্টাল কারণে হতে পারে ,খাদ্যের জন্য হতে পারে, কোন ঔষধের প্রক্রিয়ার জন্যও হতে পারে,পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জন্য হতে পারে। তো এইসব সমস্যার থেকে সমাধান নেওয়ার জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরামর্শ নিতেই হবে।

তারপর আমাদের সচেতন থাকতে হবে। নিজে যেভাবে সেভ থাকার চেষ্টা করব খাদ্য খাবার বা ইনভারমেন্টাল এর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে এবং যদি সমস্যা হয় আমরা চর্মবিশেষজ্ঞ এর কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিব। চর্মরোগ কেন হয় এটা আমাদের জানা অবশ্যই প্রয়োজন তাই আমরা সবার আগে চর্মরোগ কেন হয় সেইসব জানা থাকলে আমাদের চর্ম রোগ প্রতিরোধ করতে অনেক ভালো হবে।

চর্মরোগ কিসের অভাবে হয়

আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে চর্মরোগ কিসের অভাবে হয় অর্থাৎ কোন ভিটামিন কম থাকলে আমাদের শরীরে চর্মরোগ হয়ে থাকে চলুন তাহলে জেনে আসি কোন ভিটামিনের অভাবে কোন চর্মরোগগুলো আমাদের শরীরে হয়ে থাকে ।
  • আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব হলে আমাদের শরীরের চামড়া ব্যাঙের চামড়ার মত দেখায় । খসখসে খুশকো ধরনের হয়ে যায় এটা মেডিকেল ভাষায় সাইনো ড্রামা বলা হয়ে থাকে ।
  • আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি এর কম থাকলে মাথার চুল ঝরে পড়ে যেতে পারে এছাড়াও আর অন্যান্য চর্মরোগগুলো বহিঃপ্রকাশ কম ঘটে ।
  • ভিটামিন ই টু শরীরে কম থাকলে বিভিন্ন ধরনের ঘা দেখা দেয় এবং দেহের ত্বক ও চামড়া কালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।
  • শরীরের ভিটামিন বি 7 পরিমাণ কম হলে একজিমা চর্মরোগ হতে পারে তাই ভিটামিন b7 আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী ।
  • আমাদের শরীরে ভিটামিন বি ফাইভ কম থাকলে রক্তস্বল্পতা সহ খসখসে ও খাদ্যনালীতে ঘা হতে পারে ।

চর্ম রোগের লক্ষণ - চর্ম রোগের নাম

চর্ম রোগের যে প্রধান চর্মরোগ তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে লক্ষণ টা আমরা দেখতে পাই সেটা হচ্ছে চুলকানি। চুলকানি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় বা পাওয়া যায়। এবং প্রায় সব চর্ম রোগেরই লক্ষণের মধ্যে চুলকানি টা থাকে এছাড়াও আরো কিছু লক্ষণ যেমন চামড়ায় কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় যেগুলো আমরা দেখতে পাই যেমন রেস বলি লাল বর্ণের মতো হয়ে থাকে তাকে আমরা রেশ বলি।

অনেক সময় উঁচু হতে পারে কখনো সমান হতে পারে অনেক সময় ঘামাচির দানার মত প্রকাশ পায়। আবার অনেক সময় পুজ বা ঘা আকারে দেখা যায় তাকে আমরা চর্ম রোগের লক্ষণ হিসেবে হতে পারি। চর্ম রোগের লক্ষণ গুলো আমরা প্রায় মানুষ সকলেই আশেপাশে দেখে থাকি। এবং কারো যদি চর্ম রোগের লক্ষণ না জানা থাকে তাহলে অবশ্যই চর্ম রোগের লক্ষণগুলো জানা উচিত।

তাহলে আমরা অতি সহজেই চর্ম রোগটি ধরতে পারবো এবং একটি ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারব। কিছু কিছু চুলকানির সাথে ব্যথাও থাকে আবার অনেকগুলো জন্ম আছে যেগুলোতে কোন লক্ষণ থাকে না। শুধুমাত্র কিছু দাগ হয় বা ছোট ছোট ঘামাচির মত দেখা যায় চামড়ার উপরে।

চর্ম রোগের ক্রিম

আমাদের শরীরে যখন কোন চর্ম রোগ হয় তখন আমরা বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ বা ক্রিম ব্যবহার করে থাকি। চর্ম রোগের বিভিন্ন ধরনের ক্রিম পাওয়া যায় কিন্তু দেখা যায় কিছু ক্রিমে কাজ করে আবার কিছু ক্রিমে কাজ করে না তাই আমাদের কিন্তু দেখা যায় কিছু ক্রিমে কাজ করে আবার কিছু ক্রিমে কাজ করে না তাই আমাদের উচিত চর্মরোগ হলে অবশ্যই ভালো একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।

কারণ চর্মরোগ একটি অত্যন্ত ভয়ানক মারাত্মক রোগ হিসেবে ধরা হয় জায়গায় থেকে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তাহলে চলুন চর্ম রোগের কিছু ক্রিমের নাম জানা যাক তবে চরম রোগের কিছু ক্রিমের নাম জানার পর আপনারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এটা ব্যবহার করবেন। নিচে চর্ম রোগের কিছু ক্রিমের নাম দেওয়া হলোঃ
  • BETNOVATE C
  • BETNOVATE N
  • BETAMETHASONE
  • OMNIGEL
  • CALAMINE

চর্ম রোগের ঔষধের নাম

চর্ম রোগের ওষুধ সাধারণত ডাক্তাররা বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দিয়ে থাকেন । আপনি যদি চর্ম রোগে আক্রান্ত হন । তাহলে অবশ্যই একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে । কেননা প্রত্যেকটি ওষুধের সাইড ইফেক্ট বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে । ডাক্তাররা সাধারণত চর্ম রোগের জন্য যে সকল ওষুধ প্রেসক্রিপশন করে থাকে সেগুলো আমরা কয়েকটি নিচে দেওয়া হল কিন্তু এগুলো আপনারা নিজে থেকে কিনে খেতে পারবেন না অবশ্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে ।
  • Terbinafin Tablet
  • Omastin Capsule
  • বিলাস্টিন (Bilastin) Tablet
  • Flugal 50mg Capsule
বিশেষ সতর্কতাঃ উপরের ঔষধ গুলো অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে কেউ নিজে থেকে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে খাবেন না ।

সাধারণ প্রশ্নাবলী(FAQ)

প্রশ্নঃ চর্মরোগ কত ধরনের হয়?

উত্তরঃ চর্মরোগ সাধারণত অনেক ধরনের হয়ে থাকে তবে বিশেষ করে চারটি চর্মরোগ বেশি দেখা যায় যেমন ব্রণ , ড্রামাটাইটিস , একজিমা , সোরিয়াসিস ।

প্রশ্নঃ চর্ম রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না?

উত্তরঃ আপনার যদি চর্ম রোগ হয় তাহলে আপনি বিশেষ করে চিংড়ি মাছ গরুর মাংস অতিরিক্ত ঝাল তরকারি । ইলিশ মাছ এক কথায় যেগুলো খেলে চর্মরোগ বাড়বে সে খাবারগুলো না খাওয়াই ভালো ।

প্রশ্নঃ চর্মরোগ বেশি হওয়ার কারণ কি?

উত্তরঃ চর্মরোগ বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলো নিয়মিত গোসল না করা অপরিষ্কার শরীরের রাখা অর্থাৎ আপনি যদি স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো খান এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ভাবে চলাফেরা করেন তাহলে চর্ম রোগ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে ।

প্রশ্নঃ ব্রণ কি চর্মরোগ?

উত্তরঃ ব্রণ এক ধরনের চর্ম রোগ হিসেবেই বিবেচিত । কেননা ব্রণ দীর্ঘস্থায়ী থাকলে সেটা চর্ম রোগের পর্যন্ত পৌঁছে যায় তাই ব্রণ এক ধরনের চর্মরোগ ।

শেষ কথাঃচর্ম রোগ সারানোর উপায়

বন্ধুরা আজকে আমরা চর্ম রোগ সারানোর উপায় সম্পর্কে শুধু নয় আরো অনেক বিষয় জানতে পেরেছি যেমন চর্মরোগ কেন হয় এবং চর্ম রোগের কি কি লক্ষণ এইসব বিস্তারিত জানতে পেরেছি তো আপনি যদি চর্মরোগ সম্পর্কে না বুঝতে পারেন তাহলে পোস্টটি আবারও মনোযোগ সহকারে পড়ুন। যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। তো আজকেই পর্যন্ত আবারো দেখা হবে কোন আর্টিকেলের সাথে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়

comment url