চিজ এর দাম কত ২০২৪ - চিজ খাওয়ার নিয়ম

ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে পিজ্জা রেসিপি - পিজ্জা বানানোর উপকরণআজকে আমরা আলোচনা করতে চলেছি সবার পরিচিত একটি উপকরণ যা খাবারের স্বাদকে বৃদ্ধি করে তার নাম হলো চিজ । আজকের আর্টিকেলটিতে চিজ এর দাম কত এবং চিজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানানো হবে ।বর্তমানে বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করতে চিজ একটি অন্যতম উপকরণ হিসেবে ব্যবহার হয় ।
চিজ এর দাম কত ২০২৪

পোস্ট সূচীপত্রঃখাবার কে অত্যধিক সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় করে তুলতে চিজ এর কোন জুড়ি নেই । চিজ ব্যবহার করা হয় এমন অনেক খাবার যেমন: পিজ্জা, বার্গার, পাস্তা সহ আরো অন্যান্য এমন অনেক খাবার রয়েছে। যেগুলোতে চিজ ব্যবহার করা হয়।তবে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হলেও এটির বাজার মূল্য একটু বেশি। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে চিজ এর দাম কত এবং সেই সঙ্গে চিজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে আসি।

চিজ তৈরির রেসিপি ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে

তাই নিজেদের প্রয়োজনে ও স্বাস্থ্যকর পদ্ধতিতে চিজ তৈরির জন্য ঘরে থাকা উপকরণগুলো দিয়েই খুব সহজে এক মিনিটেই চিজ তৈরি করা যায় । তাই চলুন দেখে নেই খুব সহজে কিভাবে ঘরে বসেই ঝটপট চিজ তৈরি করা যায়।

চিজ তৈরির রেসিপি

ঝটপট বাড়িতে বসে চিজ তৈরির জন্য যে সমস্ত উপকরণগুলো প্রয়োজন তা প্রায় আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতে সব সময় পাওয়া যায়।তাই যেকোনো সময় চাইলেই এক মিনিটে চিজ তৈরি করে সেটা পারফেক্ট ভাবে ব্যবহার করতে পারেন ।আপনার যে কোন প্রয়োজনে চলুন দেখে নেই চিজ তৈরির উপকরণগুলো কি কিঃ

1 পিওর মিল্ক ক্রিম দুধ বা গরুর দুধ এক লিটার

2. একটি মাঝারি সাইজের লেবু বা চার চা চামচ পরিমাণ সাদা ভিনেগার

3. লবণ (অপশনাল )

প্রস্তুত প্রণালীঃচিজ তৈরির রেসিপি

চিজ তৈরির জন্য প্রথমে আমাদের এক লিটার পরিমাণ দুধ আটবে এরকম সাইজের একটি কড়াই বা হাড়িতে দুধ নিতে হবে এবার পাত্রটি চুলায় বসিয়ে এক মিনিট মাঝারি তাপমাত্রায় জাল করতে হবে। আর খেয়াল রাখতে হবে যেন দুধ টি এমন পরিমাণ গরম হয় এতে হাতের আঙ্গুল চুবিয়ে রাখা যায় এরকম পরিমাণ গরম হলে চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে । এবার এর মধ্যে চার চা চামচ পরিমাণ সাদা ভিনেগার অল্প অল্প করে দিয়ে দিতে হবে।

আর যদি বাসায় ভিনেগার না থাকে তবে একটি মাঝারি সাইজে লেবুর রস দিয়ে দিতে হবে । এবার দুধগুলো চামচ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করলে বা আপনি চাইলে দুই থেকে তিন মিনিট ঢেকে রাখতে পারেন এরপর ঢাকনা উঠিয়ে দেখবেন দুধগুলো ছানা কাটার মত হতে শুরু করেছে এ পর্যায়ে এর মধ্যে হাফ চা চামচ পরিমাণ লবণ দিতে হবে ।

[ লবণ আপনি চাইলে দিতেও পারেন আবার নাও দিতে পারেন তবে লবণ দিলে চিজ এর স্বাদ ঠিক থাকে]

এবার দুধ কাটা ছানা গুলো ছাকনিতে থেকে হাতের মুঠোয় নিয়ে চেপে চেপে এর মধ্যে থাকা পানিগুলো বের করতে আর হাতের মুঠোয় নিয়ে চেপে পানি বের করার সময় কান্নাকাটা কুসুম গরম পানির মধ্যে চিজ বলটি একবার ছেড়ে দিয়ে চার সেকেন্ড পরিমাণ সময় রেখে আবার হাতে তুলে নেন এবং আবার চাপতে থাকুন এভাবে মোট চার বার করুন ।

( মনে রাখবেন চার বারের বেশি কুসুম গরম পানিতে দিয়ে চাপা যাবেনা) এবার ঠান্ডা পানিতে (ফ্রিজ এর ঠান্ডা পানি হলে ভালো হয়)

আবারো চিজ বলটি রেখে হাত দিয়ে চেপে চেপে পানি বের করতে হবে এভাবে আরো চারবার করুন এভাবে তৈরি হয়ে গেল আপনার প্রয়োজনীয় চিজ।

এবার এটিকে পারফেক্ট সেফ দেওয়ার জন্য একটি বাটিতে পলি ব্যাগ দিয়ে জড়িয়ে দুই থেকে তিন ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দেন এবং এরপর ফ্রিজ থেকে বের করলে দেখবেন আপনার ব্যবহারের জন্য রেডি আপনার তৈরিকৃত মজারেলা চিজ।

চিজ এর ব্যবহার - চিজ খাওয়ার নিয়ম

চিজ দিয়ে তৈরিকৃত এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো সবার অনেক পছন্দের কেননা চিজ দিয়ে তৈরি খাবারগুলো খেতে অনেক সুস্বাদু হয় । তাই চলুন জেনে নেই চিজ তৈরি করা যায় এমন কিছু খাবারের নামঃ
চিজ এর ব্যবহার - চিজ খাওয়ার নিয়ম


1. বার্গার


3. পাস্তা

4. হট ডগ

5. স্যান্ডউইচ

6. চিজ বল

7. কাটলেট ডেজার্ট

8. চিজ রোল

9. চিজ কেক

10. চিজ পরোটা

11. সালাদ

12.চিজ ব্রেড

চিজ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী

যেহেতু চিজ দুধ দিয়ে তৈরি তাই দুধের মতই চিজ পুষ্টিগুণে ভরপুর উপাদান রয়েছে তা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে, কোলেস্টেরল ও শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে, মাংসপেশি তৈরিতে, হারের গঠন ও মজবুত করতে এছাড়া চিজ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনে ভরপুর তাই একজন সুস্থ মানুষের জন্য গড়ে প্রায় প্রতিদিন ৪০ গ্রাম চিজ খেলে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্য উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে ।

বাচ্চাদের চিজ খাওয়ার নিয়ম

সাধারণত উন্নত দেশ গুলোতে বাচ্চাদের ছয় মাসের বেশি বয়স হলে তাদের খাদ্য তালিকায় সামান্য পরিমাণ চিজ যোগ করা হয়ে থাকে । তবে বাংলাদেশের আবহাওয়া ও ভৌগলিক অবস্থার কারণে এবং সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার ভিন্নতা থাকায় বাংলাদেশের শিশুদের আট মাসের বেশি বয়স হলে সামান্য পরিমাণ খাদ্য তালিকায় চিজ যোগ করা যেতে পারে। বাচ্চাদের চিজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়েছেন আজকে তাদেরকে চিজ খাওয়া নিয়ম সম্পর্কে জানাবো।

বাচ্চার বয়স সীমা ৮ মাস থেকে এক বছরের মধ্যে শিশুদের জন্য দৈনিক ১৫ থেকে ১৬ গ্রাম অথবা সাত থেকে আট গ্রাম চিজ খাওয়ানো যায় কিন্তু এর বেশি খাওয়ালে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে। যে কোন জিনিস নিয়ম অনুসারে খাওয়ানো সবথেকে ভালো চাইলে আপনি একজন শিশু বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের কাছ থেকে ভালো পরামর্শ নিতে পারেন।

বাচ্চার বয়স সীমা এক বছর বেশি থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত বাচ্চাকে দৈনিক ৩০ থেকে ৩২ গ্রাম খাওয়ানো যায় তবে এক থেকে তিন বছরের বাচ্চাদের ১৫ থেকে ১৬ গ্রাম খাওয়া ভালো হয়। আপনি যদি চিজ খাওয়ানো সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদ সাথে পরামর্শ করুন।

চিজ খাওয়ার অপকারিতা

চিজ খাওয়ার যেরকম সুবিধা রয়েছে বা উপকারিতা রয়েছে তেমনি তার ক্ষতিকর অর্থাৎ অপকারিতা রয়েছে প্রত্যেকটি জিনিসের দুইটি দিক থাকে একটি উপকারী দিক অন্যটি হলো ক্ষতিকর দিক চলুন তাহলে আজকে চিজ খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে আসে।
  • চিজ এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট আপনি যদি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার মেদ হয়ে যাবে।
  • বেশি পরিমাণে চিজ খেলে হজম শক্তি ক্ষতি করে।
  • রক্তের কোলেস্টরের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে চিজ অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে
  • চিজ খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণ চিজ খেলে আপনার শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে।
  • আপনি যদি বেশি চিজ খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শ্বাসকষ্টের ঝুকি হতে পারে বিশেষ করে ছোট বাচ্চা ও বয়স্কদের হয়ে থাকে।
  • বেশি চিজ খেলে ডায়রিয়া সহ গ্যাস ফোলা ভাব মত লক্ষণ দেখা যায় ।
  • চিজে সোডিয়াম বেশি থাকায় উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে যা আমাদের জন্য ক্ষতিকর ।

বাচ্চাদের চিজ খাওয়ার উপকারিতা

বাচ্চাকে চিজ খাওয়ালে অনেক ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় কেননা চিজে রয়েছে ভিটামিন এ বি ই সহ জিং ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম আরো প্রয়োজনীয় পুষ্টি যা আপনার শিশুকে মেধার বিকাশ ঘটাতে ও শরীর হাড় গঠনে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে থাকে তাই বাচ্চাদের জন্য চিজ অনেক বেশি উপকারী চিজ বাচ্চারা ছাড়াও অন্যান্য বয়সে মানুষেরা খেতে পারবেন। চিজ খাওয়ার আরো উপকারিতা হলোঃ
  • শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায়
  • প্রদাহ কমানোর জন্য চিজ ভালো
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পরিমাণ মতো চিজ খাওয়া ভালো
  • রক্তনালীর সুরক্ষা প্রদানে ভূমিকা পালন করে
  • অন্ত্রের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ কাজ করে
  • প্রোটিনের প্রচুর পরিমাণে উৎস হিসেবে পাওয়া যায়
  • দাঁতের গঠনে কাজ করে
  • মস্তিষ্কের জন্য ভালো
  • ক্যান্সার প্রতিরোধে হাড় গঠনে সাহায্য করে
  • জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে
  • অস্টিওপেরোসিস পিঠে ব্যথা দূর করে
  • কোমরের বাত ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে
  • হার্টের সুস্থতায় কাজ করে
  • চিজ শরীরের ক্যালরি বৃদ্ধি করে

চিজ এর দাম কত - চিজ এর দাম কত বাংলাদেশে

বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে চিজ পাওয়া যায় তবে চিজের দাম সম্পর্কে ধারণা নেয়া যেতে পারে কেননা চিজ এক এক দেশে ভিন্ন ভিন্ন দাম রয়েছে চলুন তাহলে বাংলাদেশে চিজের দাম সম্পর্কে জেনে আসি।
চিজ এর দাম কত - চিজ এর দাম কত বাংলাদেশে

এখন যে চিজের দাম বলা হচ্ছে তা সময়ের প্রেক্ষিতে পরিবর্তন হতে পারে কেননা দ্রব্যের দাম যে কোন সময় ওঠা নামা হয়ে থাকে ফলে আপনি যখন কিনবেন তখন তা যাচাই-বাছাই করে কিনবেন আমাদের ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট কোন দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে না
  • মোজারেল্লা চিজঃ ২৫০ গ্রাম ৩০০ টাকা
  • মোজারেল্লা চিজঃ ৫০০গ্রাম ৫৯০ টাকা
  • মোজারেল্লা চিজঃ ১ কেজি ১১৮০ টাকা
  • মেলবোর্ন স্লাইসড চিজঃ ২০০ গ্রাম ২৩৫ টাকা
  • প্রান ঢাকা চিজঃ ২২৫ গ্রাম ১৫০ টাকা
এছাড়া বাংলাদেশের অনেক কোম্পানির চিজ পাওয়া যায় আপনারা বাজারে গিয়ে যাচাই-বাছাই করে ভালো চিজ কিনবেন।

চিজ সংরক্ষণ

প্রাচীন কাল থেকে খাবার সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি মানুষ অবলম্বন করে থাকে। তেমনি চিজ এর গুনাগুন ও খাদ্যমান সঠিকভাবে বজায় রাখতে এটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অত্যাবশ্য তাই চলুন জেনে আসি কি কি পদ্ধতিতে চিজ সংরক্ষণ করা যায়।

1. প্রাচীন পদ্ধতি গুলোর মধ্যে একটি পদ্ধতি হচ্ছে লবণ দিয়ে যে কোন খাবার সংরক্ষণ করা তেমন চিজ লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করতে একটি পাত্রে লবণের দ্রবন তৈরি করে । এতে রেখে দিলে দিনের পর দিন ভালো থাকবে এক্ষেত্রে এক দিন পর পর লবণের দ্রবণটি পরিবর্তন করতে হবে তাহলে গুণগতমান বজায় রেখে অনেকদিন চিজ সংরক্ষণ করা যায় ।

2. ওয়াক্স বা পাচমেন্ট পেপার দিয়ে মুড়িয়ে অনেক দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায় চিজ ।

3. চিজ এর ওপর হালকা অলিভ অয়েল ব্রাশ করে একটি মুখ বদ্ধ পাত্রে রেখে ফ্রিজে রাখলে অনেকদিন পর্যন্ত চিজ সংরক্ষণ করা যায় ।

4. পলিব্যাগ দিয়ে মুড়িয়ে ফ্রিজে অনেকদিন পর্যন্ত চিজ সংরক্ষণ করা যায় ।

তবে যে কোন খাবারের গুণগত মান সঠিকভাবে বজায় রাখতে বেশিদিন সংরক্ষণ না করে অল্প সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে তাহলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হবে না এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পরিমিত পরিমাণে চিস খেতে হবে ।

চিজে থাকা পুষ্টি উপাদান সমূহ

চিজ বা পনিরের পুষ্টি উপাদান পরিমাণ নির্ভর করে থাকে যে আপনি কোন ধরনের চিজ কতটুকু পরিমাণ খাচ্ছেন তার উপরে চলুন তাহলে চিজে পুষ্টি উপাদান দেখে আসি।

প্রতি ১০০ গ্রাম চিজ চিজে পুষ্টি উপাদান
ফ্যাট ২৫%
রিবোফ্লাভিন ০.৪৭ মিলিগ্রাম
থায়ামিন ০.০২ মিলিগ্রাম
ভিটামিন ই ০.৪৯ মিলিগ্রাম
ভিটামিন ডি ০.৩ মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন-এ ২০৫ মাইক্রোগ্রাম
জিঙ্ক ৩.৫৫ মিলিগ্রাম
সোডিয়াম ৫০৯ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম ৮৩ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৪১৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেশিয়াম ২২ মিলিগ্রাম
আয়রন ০.৩ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম ৭৯০ মিলিগ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ৫.৪ গ্রাম
প্রোটিন ২৪.৬ গ্রাম
ফ্যাট ২৫.১ গ্রাম

সাধারণ প্রশ্নাবলী(FAQ)

প্রশ্নঃ চিজ খেলে কি ওজন বাড়ে?

উত্তরঃ আপনি যদি বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকেন অর্থাৎ চিজ বেশি পরিমাণে যে কোন খাবারের সঙ্গে যেমন বার্গার ভাজাপোড়া তাহলে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।

প্রশ্নঃ চিজ খেলে কি ক্ষতি হয়?

উত্তরঃ চিজ খেলে যেমন উপকার পাওয়া যায় তেমনি ক্ষতির দেখে রয়েছে তাই আপনি যখন চিজ খাবেন তখন পরিমাণ মতো খেতে হবে এছাড়াও আপনি একজন পুষ্টিবিদ ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন।

প্রশ্নঃ বাচ্চাদের চিজ খাওয়ালে কি ক্ষতি হবে?

উত্তরঃ আপনি বাচ্চাদের যখন চিজ খাবেন তখন অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন তাতে আপনার বাচ্চার জন্য ভালো হবে। পরিমাণ মতো চিজ খাওয়ালে ক্ষতি হয় না।

সার কথাঃ চিজ এর দাম কত ২০২৪ - চিজ খাওয়ার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা জানলাম কিভাবে এক নিমিষে বাড়িতে বসে ঝটপট স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে চিজ তৈরি করা যায় । তা তৈরির জন্য জানতে আমাদের রেসিপিটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন । এছাড়াও চিজ এর দাম কত এবং চিজ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানলাম ।এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন বা তথ্য থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন এবং আরো অন্যান্য নতুন নতুন রেসিপি সম্পর্কে নতুন বিষয় তথ্য জানতে আমাদের পেজটি ভিজিট করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়

comment url