গলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান - বুক জ্বালাপোড়া করে কেন

রাতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিনআজকাল বিভিন্ন ধরনের খাবার খেলে বুক জ্বালাপোড়া মতো সমস্যা হয়। আমাদের পাঠকদের অনুরোধে, আজ আমরা গলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান নিয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি শেষ অবধি আমাদের সাথে থাকেন তবে আপনি কীভাবে বুক জ্বালাপোড়া এড়াবেন তা জানতে পারবেন।
গলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান

পোস্ট সূচীপত্রঃঅম্বল হল অ্যাসিডিটি সংক্রান্ত একটি রোগ। প্রতিটি স্বাস্থ্যসচেতন ব্যক্তির উচিত কীভাবে বুকজ্বালা এড়ানো যায় সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা উচিত। ইন্টারনেটে অম্বল থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে, তবে সমস্ত বিষয় বিশ্লেষণ করার পরে, আমি খাঁটি এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আজকের নিবন্ধটি প্রস্তুত করেছি।

ভূমিকাঃগলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান

প্রিয় পাঠক, আজ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব কিভাবেগলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান পাবেন। একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসাবে, একজনকে সঠিকভাবে বুঝতে হবে কিভাবে বুক জ্বালাপোড়া এড়ানো যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বাস্থ্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকাই এটিকে বাঁচানোর সেরা উপায়।আজ এই সম্পূর্ণ নিবন্ধটি গলা জ্বালা কমানোর উপায়, বুক জ্বালাপোড়া কমানোর ঘরোয়া প্রতিকার ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

বুক জ্বালাপোড়া করে কেন - বুক জ্বালাপোড়া শ্বাসকষ্ট

গলা এবং বুকে জ্বালা হওয়ার কারণগুলি নীচে তালিকাভুক্ত করা হলঃ
  • খাদ্যনালী ও পাকস্থলী সংযোগস্থল সংকীর্ণ হয়ে গেলে ।
  • পাকিস্থলের হায়াটসের হানিয়া ফলে ।
  • গর্ভ অবস্থায় কিংবা শারীরিক জটিলতার কারণে ।
  • মেয়াদোত্তীর্ণ তেল দিয়ে তৈরি ফাস্ট ফুড বা ভাজা খাবার।
  • অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে বুকজ্বালার মতো সমস্যাও হয়।
  • অ্যালকোহল বা মদ্যপানের কারণে গলা ও বুকে জ্বালা।
  • স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চা-কফি পান করলে অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণে এই সমস্যা হতে পারে।

 বুক জ্বালাপোড়া শ্বাসকষ্ট

বিভিন্ন কারণে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া হলে তা গলা জ্বালা ও বুকে ব্যথার মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে। বুক জ্বালাপোড়ার লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে শুকনো কাশি, কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, মুখে জল আসা ইত্যাদি। এই সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে খাদ্যনালী এবং পাকস্থলীর সংযোগস্থলে আলসার হতে পারে।

এটি মারাত্মক আকার ধারণ করলে রক্তস্বল্পতার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে, অন্যদিকে নিম্ন খাদ্যনালিতে দীর্ঘস্থায়ী আলসার থেকে দীর্ঘমেয়াদী রক্তপাত হতে পারে। বিভিন্ন কারণে গলা ও বুক জ্বালাপোড়া করে। কারণগুলি হল:
  • খুব বেশি ভাজা বা চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া।
  • সিগার পান করা
  • মদ্যপান পান করা
  • খুব বেশি চা বা কফি পান করা।
  • প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দুশ্চিন্তা।

বুক জ্বালাপোড়া থেকে বাঁচার উপায় - গলা জ্বালা কমানোর উপায়

বুক জ্বালাপোড়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে বেশ কয়েকটি উপায় মেনে চললে আপনি তা থেকে মুক্তি পাবেন। চলুন তাহলে আমরা বুক জ্বালাপোড়ার উপায় সম্পর্কে জেনে আসি।
  • প্রতিদিন নিয়মিত তিন বেলা সময় করে খাবার খেতে হবে এবং খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত পানি পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে খাবার অন্তত আধা ঘন্টা পরে পানি পান করুন ।
  • প্রতিদিন কমপক্ষে ২০০ মিলি লিটার পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এর চেয়ে বেশি পানি পান করলে সমস্যা হবে।
  • খাবারের সময় পেট ভরে না খাওয়া কমপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ সব সময় ফাঁকা রাখা ।
  • রাতে খাওয়ার পর কমপক্ষে দুই ঘন্টা পর ঘুমোতে যাওয়া।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা ব্যায়াম না করতে পারলে সকালবেলায় ৩০ থেকে ৫০ মিনিট হাটাহাটি করা
  • হাইট অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণ করা আপনার ওজন যদি ঠিক থাকে নিয়ম মেনে চলেন তাহলে তাহলে বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাবেন।
  • ড্রিংকস কোমল পানীয় সহ মসুরের ডাল দুধ চা চকলেট যেগুলো খেলে আপনার বুক জ্বালাপোড়া বাড়বে এসব খাবার খাওয়া কমিয়ে নিয়ে আসতে হবে।
  • অতিরিক্ত ভাজাপোড়া বা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার গুলো পরিহার করতে হবে।
  • ধূমপান বা মদ পান কিংবা খারাপ অভ্যাসগুলো বাদ দিতে হবে ।
  • বুক জ্বালাপোড়া কমাতে প্রতিদিন একটি করে ডাবের পানি পান করতে পারেন।
  • খাবারের বেশি মসলা ব্যবহার থেকে দূরে থাকতে হবে কেননা মসলাযুক্ত খাবার বুক জ্বালাপোড়া অন্যতম কারণ ।

বুক জ্বালাপোড়া কমানোর ঘরোয়া উপায় - বুক জ্বালাপোড়া কমানোর ঔষধ

এখন আমরা বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায় নিয়ে আলোচনা করব। নিচের নিয়মগুলো সঠিকভাবে মেনে চললে বুক জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা খুব সহজেই শরীর থেকে দূর হয়ে যাবে। 

  • আমরা সবাই জানি তুলসী পাতা কতটা বহুমুখী। বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেতে তিন বা চারটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।
  • অন্যদিকে, আপনি যদি দ্রুত বুক জ্বালাপোড়া দূর করতে চান তবে দুই থেকে তিন কাপ পানিতে ৬-৭টি তুলসী পাতা দিয়ে ভালো করে গরম করুন এবং পানি এক কাপ হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে গরম পান করুন। আদা একটি খুব পরিচিত রান্নার উপাদান।
  • পানিতে আদা ফুটিয়ে পান করতে পারেন, এতে অ্যাসিডিটির সমস্যা খুব দ্রুত দূর হবে। সাধারণভাবে, আদা পাকস্থলীতে উৎপন্ন অ্যাসিড শোষণ করে এবং পরবর্তীতে স্নায়ুকে শীতল করে। প্রতিদিনের রান্না বা খাবারে আদা রাখতে পারলে এসিডির সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম হবে।
  • পুদিনা পাতার ব্যবহার আপনার বুক জ্বালাপোড়া করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতির মধ্যে পুদিনা পাতা পানি দিয়ে সিদ্ধ করে খাবার পরে সে পানি পান করতে পারেন পুদিনা পাতা এসিডিটি থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে স্বস্তি পাওয়া যায়।
  • বুক জ্বালাপোড়া বেশি হলে সবজি খান কেননা সবজি যদি আপনি আধা সেদ্ধ করে খেতে পারেন তাহলে শরীরের জন্য ও বুক জ্বালা পোড়া থেকে মুক্তি পাবেন।
  • রান্নায় সোয়াবিন তেল পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করুন এবং পরিমাণ মতো তেল ব্যবহার করতে হবে খাবারে অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করলে বুক জ্বালাপোড়া সমস্যা হতে পারে।
  • অ্যাসিডিটির কারণে শরীরে খুব অস্বস্তি হলে এক চামচ বেকিং সোডা নিয়ে পানিতে মিশিয়ে পান করতে পারেন, এতে অ্যাসিডিটি দ্রুত কমে যাবে। বেকিং সোডার পিএইচ মান 7 এর চেয়ে বেশি। এটি পেটের সমস্যাগুলিকে দ্রুত প্রশমিত করে।

গলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান

প্রতিদিনের খাবারে এমন কিছু খাবার থাকা উচিত যা সহজেই বুক জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে।

  • কলা এমন একটি ফল যা নিয়মিত খেলে অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি কলা একটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যা পেট ঠান্ডা রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। অনেকেই মনে করেন দুধ খেলে অ্যাসিডিটি হয়।
  • প্রতিদিনের খাবারে এমন কিছু খাবার থাকা উচিত যা সহজেই বুক জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে। কলা এমন একটি ফল যা নিয়মিত খেলে অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি কলা একটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যা পেট ঠান্ডা রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। অনেকেই মনে করেন দুধ খেলে অ্যাসিডিটি হয়।
  • কিন্তু এসিডি বা পেট ফাঁপা হওয়ার সমস্যা হলে ঠাণ্ডা দুধ খেতে পারেন, এটি পেট ফাঁপা সৃষ্টিকারী সব এনজাইম শুষে নেয়, পেটের ব্যথা বা বুকজ্বালা অনেকটাই কমায়। আমরা সবাই খাবার তৈরিতে উপাদান হিসেবে দারুচিনি এবং জিরা ব্যবহার করি। শক্তিশালী হজমশক্তি সম্পন্ন লোকেদের এসিডির সমস্যা কম থাকে।
  • হজম শক্তি বাড়াতে চাইলে এক কাপ পানিতে আধা চামচ দারুচিনি মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেতে পারেন। এক কাপ পানিতে দুই চা চামচ জিরা ফুটিয়ে ভালো করে পান করলে এই পানীয় শরীরে গ্যাস তৈরি হতে দেবে না। দারুচিনি প্রাচীন কাল থেকেই এসিডির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

বুক জ্বালাপোড়া - পেট জ্বালাপোড়া কমানোর ঔষধ

পেট ও বুকে জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যার ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন, অন্যথায় জটিলতা বাড়তে পারে। জটিলতাগুলো হলো খাদ্যনালীর প্রদাহ, শ্বাসকষ্ট, দাঁতের ক্ষয়, ঘুমের সমস্যা, সবচেয়ে মারাত্মক সমস্যাগুলো হলো খাদ্যনালীর আলসার ও ক্যান্সার।

বিশেষজ্ঞদের মতে, চর্বিযুক্ত ভাজা খাবার, কোমল পানীয়, অতিরিক্ত চা, কফি ,পান, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবন অম্বল হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে ফলমূল পান করুন, প্রচুর পানি পান করুন, ব্যায়াম করুন এবং পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খান।

গলা জ্বালা করে কেন

আমাদের অনেক সময় গলা জ্বালা করে কিন্তু এই গলা জ্বালা আসে মূলত বুকের ভিতর থেকে অর্থাৎ বুক জ্বলার পরিপেক্ষিতে গলা পর্যন্ত চলে আসে তবে গলা জ্বালা অনেকগুলো কারণ হতে পারে চলুন তাহলে গলা জ্বালা সম্পর্কে জেনে আসি ।
গলা জ্বালা করে কেন

  • অতিরিক্ত পরিমাণে ভাজাপোড়া কিংবা তৈলাক্ত খাবার বেশি খাওয়া
  • অনেক সময় ধূমপানজনিত কারণে গলা জলা হতে পারে
  • অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যালকোহল বা মদ পান করলে
  • অনেক সময় বেশি পরিমাণে চা কফি বেশি পরিমাণে গরম খাওয়ার জন্য
  • মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা বেশি থাকলে
  • বিভিন্ন ধরনের আচার টমেটো সস পেঁয়াজ পিপারমেন্ট ইত্যাদি খাবার গুলো খাওয়ার কারণে
  • এছাড়াও আর ও অন্যান্য কারণে গলা জ্বালা হতে পারে

সাধারণ প্রশ্নাবলী(FAQ)

প্রশ্নঃ দীর্ঘদিন বুক জ্বালাপোড়া করলে করণীয় কি?

উত্তরঃ আপনার যদি দীর্ঘদিন ধরে বুক জ্বালাপোড়া করে তাহলে আপনি অবশ্যই একজন গ্যাস্ট্রলজি ডাক্তার দেখাতে হবে কেননা বুক জ্বালাপোড়া শুধু ভাজাপোড়া বা তৈলাক্ত খাবার খেলে হয় না সেটা অন্য রোগের লক্ষণ হতে পারে ।

প্রশ্নঃ কি খেলে বুক জ্বালাপোড়া কমে?

উত্তরঃ আপনি বুক জ্বালাপোড়া কমানোর জন্য কলা খেতে পারেন কেননা কলাতে রয়েছে ফাইবার এছাড়াও আদা খেতে পারেন খাবারের সঙ্গে আর সবুজ শাকসবজি নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন

প্রশ্নঃ বদহজম হলে কি বুক জ্বালাপোড়া করে?

উত্তরঃ আপনার খাবারে যদি বদহজম হয়ে থাকে তাহলে তার সঙ্গে বুক জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে কেননা বদহজমের কারণে এসিডিটির পরিমাণ বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে এই বুক জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়।

প্রশ্নঃ গ্যাস হলে কি গলায় জ্বালাপোড়া হয়?

উত্তরঃ গ্যাস হলে গলায় জ্বালাপোড়া হয় এটা যখন আমাদের পেটে গ্যাসের সৃষ্টি হয় তখন সেটা উপরের দিকে আসতে শুরু করে যে কারণে গলায় তখন জ্বালাপোড়া ভাব সৃষ্টি হয়।

প্রশ্নঃ পেট জ্বালা করে কেন?

উত্তরঃ আপনি যদি খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণ মশলা ব্যবহার করে থাকেন বা তৈলাক্ত খাবার খেয়ে থাকেন তখন এসিডিটি পেটের মধ্যে শুরু হয় যার কারণে পেট জ্বলা শুরু হয়।

শেষ কথাঃগলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান

আমি আশা করি কিভাবে গলা বুক জ্বালাপোড়া ঘরোয়া সমাধান পেতে হয় সে সম্পর্কে আমি সঠিক ধারণা প্রদর্শন করেছি। উপরের পোস্টটি আপনাদের জন্য যারা বুক জ্বালা থেকে মুক্তি পেতে চান তাদের জন্য লেখা। উপরন্তু, আপনি যদি বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেতে চান তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কীভাবে বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাবেন, পেট ও বুকে জ্বালাপোড়া এবং শ্বাসকষ্ট, আপনার যদি কোনও প্রশ্ন থাকে তবে আপনি আমাদের মন্তব্যের মাধ্যমে তাদের জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইট অনুসরণ করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়

comment url