সহজে সর্বজনীন পেনশন সুবিধা আবেদন করার নিয়ম 2024
এক ক্লিকে জেনে নিন রকেট একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করার কোডবাংলাদেশ সরকারের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্বের মত সর্বজনীন পেনশন
চালু হয়েছে ।কিন্তু আমরা অনেকেই এই সর্বজনীন পেনশন সুবিধা সম্পর্কে জানে
না । আপনি যদি বাংলাদেশ সরকারের এই সর্বজনীন পেনশন সুবিধা সম্পর্কে জানতে চান
তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য ।
পোস্ট সূচিপত্রআজকের এই পোস্টটিতে এই সর্বজনীন পেনশন সুবিধা সম্পর্কে
বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হবে । কোন বয়স থেকে শুরু করে সর্বজনীন পেনশন সুবিধা
দিয়ে থাকবে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে । তাই আজকের এই পোস্টটি আপনি মনোযোগ
সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন ।
সর্বজনীন পেনশন সুবিধায় আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই
সুবিধাটি ভোগ করতে পারবেন বা গ্রহণ করতে পারবেন । সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু
হলে বাংলাদেশের আর্থিক নূন্যতম নিরাপত্তা লক্ষে চালু করা হয়েছে । সর্বজনীন পেনশন
সুবিধায় যারা বৃদ্ধ রয়েছেন বয়স্কদের ভালোভাবে তাদের জীবনযাত্রা মান রক্ষার্থে
এই পেনশন সুবিধা অনেক বেশি কার্যকরী । বর্তমানে বাংলাদেশে বয়স্কদের নানাভাবে
হয়রানি হতে হয় তাই এ পেনশন সুবিধার মাধ্যমে একজন বয়স্ক মানুষ শেষ বয়সে তার
জীবন যাত্রা মান যেন সঠিক থাকে সেই লক্ষ্যেই সর্বজনীন পেনশন চালু করা হয়েছে ।
সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা কি
সার্বজনীন পেনশন বলতে আমরা বুঝে সর্বস্তরের এবং সকল মানুষের জন্য একটি পেনশন
সুবিধা ব্যবস্থাপনা । আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে বয়স্ক কালে আর্থিক নিরাপত্তা
সকলের জন্য নিশ্চিত করার জন্য এই সার্বজনীন পেনশন সুবিধা বর্তমান বাংলাদেশের
গণতন্ত্র প্রজাতন্ত্রী সরকার চালু করেছেন বাংলাদেশের যেসব নাগরিকের বয়স ১৮ বছরের
বেশি তারা অনলাইনের মাধ্যমে এ পেনশন সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারেন ।
বাংলাদেশ সর্বজনীন পেনশন সুবিধা যাদের ভোটার আইডি কার্ড হয়ে গেছে অর্থাৎ যারা
ভোটার হয়েছেন তাদের সকলের জন্য । বাংলাদেশের যেসব নাগরিকের ৬০ বছর বয়স হয়েছে
তখন থেকে তারা এ পেনশন সুবিধাটি ভোগ করতে পারবেন । তবে সার্বজনীন ব্যবস্থায় কিছু
নীতিমালা রয়েছে যেমন 50 বছর পর থেকে আপনি যদি সার্বজনীন পেনশন অংশগ্রহণ করেন
তাহলে আপনার বয়স যদি 60 বছর পার হয় তাহলে আপনাকে সে পেনশন সুবিধা সরকার দিয়ে
থাকবে আবার কেউ যদি 55 বছর থেকে শুরু করে তাকে 65 বছরে এ পেনশন সুবিধাটি দেওয়া
হবে ।
সার্বজনীন পেনশন স্কিম
সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে বাংলাদেশ সরকার সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এই
টোটাল সার্বজনীন পেনশন স্কিমকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে । এর কারণ হচ্ছে
বাংলাদেশে চার ধরনের মানুষেরা এই সার্বজনীন পেনশন স্কিমটি গ্রহণ করতে পারে ।
সার্বজনীন পেনশনের প্রথম স্কিমটি রাখা হয়েছে বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য এবং বাকি
তিনটি হচ্ছে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য।
এই তিনটি স্কিমের মধ্যে বাংলাদেশে যেহেতু বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছে এবং যাদের
আয়ের উৎস ভিন্ন ভিন্ন তাই এই স্কিম গুলোকেও আলাদা আলাদা করে সাজানো হয়ে যায় ।
চলুন তাহলে এই সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা যে চারটি প্রকারে ভাগ হয়েছে সেগুলো
দেখিঃ
- প্রবাস স্কিম
- সুরক্ষা স্কিম
- প্রগতি স্কিম
- সমতা স্কিম
প্রবাস স্কিমঃ প্রবাস স্কিম হলো বাংলাদেশের প্রবাসীদের জন্য এ প্রবাস
স্কিমে প্রবাসীদের জন্য তাদের চাঁদা ধরা হয়েছে 5000 টাকা থেকে শুরু করে দশ হাজার
টাকা পর্যন্ত । যার ফলে যে যেমন ইচ্ছা এই পাঁচ হাজার থেকে শুরু করে দশ হাজার
টাকার মধ্যে জমা রাখতে পারবে ।
সুরক্ষা স্কিমঃ বাংলাদেশে যারা স্বনির্ভরশীল ব্যক্তি বলতে যারা নিজেরা
ইনকাম করতে পারেন বা উদ্যোক্তা অথবা ফ্রিল্যান্সিং করেন কিংবা দোকানে কাজ কাম করে
মোটামুটি ভালো অর্জন করেন তাদের জন্য । সুরক্ষা স্কিমে চাঁদার পরিমাণ ধরা হয়েছে
2000 টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত ।
প্রগতি স্কিমঃ এ প্রগতি স্কিম এর মধ্যে রয়েছেন যারা বিভিন্ন ধরনের
প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন তাদের মালিকগণ এবং কর্মচারী তাদের জন্য । এখানেও চাঁদার
পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত ।
সমতা স্কিমঃ সর্বশেষ যে স্কিমের নাম সেটা হচ্ছে সমতা ইস্কিম এই স্কিমটি
মূলত বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত শ্রেণীর মানুষের জন্য । এখানে বাংলাদেশের গরিব দুঃখী
মানুষ বা হতদরিদ্র তাদের জন্য এই স্কিমটি তৈরি করা হয়েছে যাতে তারা বয়স্ক কালে
আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় এখানে তাদের জন্য চাঁদা ধরা হয়েছে মাত্র ১
হাজার টাকা । সমতা স্কিম যারা অংশগ্রহণ করবে তাদের মাত্র ৫০০ টাকা চাঁদা দিতে হবে
বাকি ৫০০ টাকা বাংলাদেশ সরকার বহন করবে।
সার্বজনীন পেনশন সুবিধার স্কিম গুলো চাঁদা শুধুমাত্র সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে
নেওয়া হবে । বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখায়
গিয়ে এ পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারেন । একজন পেনশন রেজিস্ট্রেশন কারি এই ব্যক্তি
এ পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন । পেনশনকারের বয়স ৭৫ বছর হওয়ার আগে যদি তিনি
মারা যান তাহলে তার জমাকিত অর্থ তার নমিনি কে দেয়া হবে ।
সার্বজনীন পেনশন সুবিধা সমূহ
এতক্ষণ আমরা সার্বজনীন পেনশনের স্কিম সম্পর্কে জানতে পারলাম এখন আমরা আলোচনা করব
আমরা যদি এই স্কিম সুবিধা পেতে চাই তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের কি কি উপকার হতে পারে
সে সম্পর্কে জানা চলুন তাহলে সার্বজনীন পেনশন সুবিধা সমূহ গুলো জেনে আসি ।
১। বাংলাদেশের নাগরিক ১৮ বছর থেকে শুরু করে ৫০ বছর বয়সী সকলেই সার্বজনীন পেনশন
স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন । তবে যাদের 50 বছরের বেশি হয়ে গিয়েছে তারা বিশেষ
বিবেচনায় 10 বছর ধরে নিয়মিত পেনশন স্কিম চালু চালিয়ে গেলে ৬০ বছরের পর থেকে
আজীবন পেনশন পেতে থাকবেন
২। যারা মোবাইল ফাইন্যান্স ও অনলাইনের মাধ্যমে এছাড়াও ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ডের
মাধ্যমে বা সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে এই স্কিমের টাকা জমা দিতে পারবেন ।
৩। প্রবাসীদের ক্ষেত্রে যারা ইস্কিমের আওতায় থাকবেন তাদেরকে অবশ্যই মাসিক চাঁদা
একটি বৈধ বৈধ প্রক্রিয়ায় বৈদেশিক মুদ্রা জমা করতে হবে ।
৪।যারা সার্বজনীন পেনশন সুবিধার জন্য চাঁদা দিবেন তাদের জমাকৃত চাঁদা একটি নিরাপদ
কার্যক্রমে বিনিয়োগ করা হবে ।
৫। এবং সার্বজনীন পেনশন সুবিধায় বিনিয়োগের জন্য ট্যাক্স ফেরত পাওয়া যাবে।
৬। যারা সার্বজনীন পেনশন সুবিধা ভোগ করতে চান তাদের অবশ্যই ব্যাংকে একটি নিজস্ব
ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে ।
৭। যারা সার্বজনীন পেনশন সুবিধার জন্য আবেদন করবেন এবং আবেদন ফরম পূরণ করার পর
তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট আইডি দেয়া হবে ।
৮। যারা প্রবাসে থাকেন তাদেরকে এ সার্বজনীন পেনশন সুবিধার জন্য যে আবেদনটি করবেন
তার প্রেক্ষিতে ইউনিক আইডি সাবস্ক্রিপশন রেট এবং আপনার পেমেন্টের তারিখ সহ সবকিছু
ইমেইল বা ফোন নম্বরের মাধ্যমে জানানো হবে ।
৯। বাংলাদেশের সকল সোনালী ব্যাংকের শাখা গুলো এই জাতীয় পেনশন বা সার্বজনীন পেনশন
পক্ষের হয়ে কাজ করবে ।
১০। সার্বজনীন পেনশন তোলার জন্য আপনাকে কোন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে না আপনি
অ্যাকাউন্ট খোলার সময় যে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নাম্বারটি দিয়েছিলেন সেখানে
সক্রিয়ভাবে জমা হবে ।
১১। সর্বজনীন পেনশন প্ল্যান ও পেনশন হার যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু
আপনার আইডি কখনোই পরিবর্তন হবে না সেটা অপরিবর্তিতই থাকবে ।
তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন সার্বজনীন পেনশন সুবিধা বয়স্ক কালে একটি আর্থিক
নিরাপত্তা পেনশন স্কিম । যেখানে আপনি বৃদ্ধকালে গিয়ে আর্থিকের জন্য কারো উপর
নির্ভরশীল হওয়া লাগবে না। ফলে সার্বজনীন পেনশন সুবিধা আমাদের বাংলাদেশের জন্য
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
সার্বজনীন পেনশন আবেদন কার্যক্রম
বাংলাদেশে সার্বজনীন পেনশন সুবিধা ভোগ করার জন্য আপনাকে সেই আবেদনের জন্য
নির্ধারিত www.upension.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে। এবং
সার্বজনীন পেনশন সুবিধা নীতিমালা তে বলা হয়েছে কোন আবেদনকারী যদি ভুল তথ্য দিয়ে
আবেদন করে এবং তা যথার্থ প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে তার ভুল আবেদন করার প্রেক্ষিতে
জমাকৃত অর্থ ফেরত দেওয়া হবে না । তাই আপনাকে অবশ্যই সঠিকভাবে সার্বজনীন পেনশন
সুবিধা স্কিম পূরণ করতে হবে ।
- সর্বজনীন পেনশন আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে স্ক্রিম নির্বাচন করতে হবে এবং সেখানে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ডের অথবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে যারা রয়েছেন তারা যদি স্মার্ট আইডি কার্ড না পান তাহলে তাদের জন্ম নিবন্ধন আইডি দিয়ে দিতে হবে এবং জন্মতারিখ ও ফোন নাম্বার দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে ।
- পর্যায়ক্রমে আপনার যদি ইমেইল ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইমেইল নাম দিয়ে থাকতে হবে । এই অপশন গুলো পার করার পর আপনার কাছে একটি ক্যাপচার আসবে পূরণ করে মোবাইল নাম্বার ও ইমেইলে যদি ইমেইল দেয়া থাকে তাহলে একটি ওটিপি আসবে।
- এরপর আবেদনকারীর স্মার্ট বা জাতীয় ভোটার কার্ডের পরিচয় পত্র, ছবি এবং আবেদনকারীর নাম বাংলায় ও ইংরেজিতে। এছাড়াও আবেদনকারীর মাতা পিতার নাম ও বর্তমান অস্থায়ী ঠিকানা ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
- পরবর্তী ধাপে আবেদনকারীর আয়ের পরিমাণ লিখতে হবে এবং তার পেশা ও তার অঞ্চল উপজেলা নির্বাচন করতে হবে। এ পেশার অপশনে আবেদনকারী যে কাজ করেন সে কাজের নাম উল্লেখ করতে হবে।
- উপরে ধাপগুলো শেষ করার পর আপনার এদের সার্বজনীন পেশ পেনশন সেবার চাঁদার পরিমাণ উল্লেখ করতে হবে। এখানে আপনি আপনার নির্ধারিত চাঁদা প্রতি মাসে দিতে পারেন তিন মাস পর পর দিতে পারেন কিংবা বছরের দিতে পারে ।
- এরপর আপনাকে ব্যাংকের তথ্য দিতে হবে যেখানে আপনি আপনার এই চাঁদার পরিমাণ অর্থ জমা করবেন সেখানে ব্যাংকের নাম ব্যাংক একাউন্টের নাম ও নম্বর এবং একাউন্ট ধরন সবকিছু উল্লেখ করা লাগবে ।
- ব্যাংক একাউন্টের সম্পর্কিত প্রশ্নগুলো পূরণ করার পর আপনাকে একজন নমনী নির্বাচন করতে হবে এবং নমনীয় সকল ধরনের নাম ছবি ভোটার আইডি কার্ড ও ফোন নাম্বার সহ পূরণ করতে হবে ।
- আপনার যদি কোন তথ্য ভুল হয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই আগের পৃষ্ঠায় গিয়ে মনোযোগ সহকারে দেখে সঠিক করে নেই সকল তথ্য দেয়ার পর আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করুন । এবং আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার পর তার একটি কপি ডাউনলোড করে নিন।
সচরাচর প্রশ্ন(FAQ)
প্রশ্নঃ সর্বজনীন পেনশন সুবিধা কি সবার জন্য?
উত্তরঃ অবশ্যই সার্বজনীন পেনশন সুবিধা বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রবাসী যারা রয়েছেন তাদের জন্য কি এই পেনশন ব্যবস্থা
রয়েছেন?
উত্তরঃ বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য সর্বপ্রথম প্রবাস স্কিম রয়েছে এই জাতীয়
সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা।
প্রশ্নঃ সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় বয়স সীমা কত বছর?
উত্তরঃ সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় বয়স সীমা ১৮ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত। তবে যাদের
বয়স 50 এর বেশি হয়ে গেছে তাদের বিশেষ বিবেচনায় এই জাতীয় পেনশন সুবিধা পাবেন।
প্রশ্নঃ সার্বজনীন পেনশন সুবিধার জন্য কোথায় যাওয়া লাগব?
উত্তরঃ সার্বজনীন পেনশন সুবিধার জন্য আপনাকে বাংলাদেশের যে কোন বা আপনি যে
এলাকায় বসবাস করেন সেই এলাকার সোনালী ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করলেই আপনার
সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় আসতে পারবেন।
প্রশ্নঃমোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বা কার্ডের মাধ্যমে টাকা জমা দেয়া
যাবে?
উত্তরঃ অবশ্যই আপনি মোবাইল ব্যাংকিং বা কার্ডের মাধ্যমে বা অনলাইনের মাধ্যমে এই
টাকা জমা করতে পারবেন ।
প্রশ্নঃ সার্বজনীন পেনশনের জন্য প্রতি মাসে কি চাঁদা দেয়া লাগবে?
উত্তরঃ সার্বজনীন পেনশনের জন্য আপনি প্রতি মাসে তিনবার তিন মাস পর পর অথবা বছরেও
টাকা জমা করতে পারবেন।
শেষ কথা
সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা জানলাম বাংলাদেশের সার্বজনীন পেনশন সুবিধা সম্পর্কে
আজকের এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন । এবং আজকের
পোস্টটিতে ভুল হয়ে থাকলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন । আমরা আমাদের ভুলটি সঠিক
করে নেব । এরকম আরো অন্যান্য তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন
সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়
comment url