নতুন ভোটারের জন্য কি কি লাগবে 2024

এক মিনিটে জেনে নিন জন্ম নিবন্ধন ফি কত টাকা 2024সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা আলোচনা করব অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে নতুন ভোটারদের জন্য কি কি লাগবে। প্রত্যেকটি দেশের প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য অতি প্রয়োজনীয় বিষয় হল ভোটার হওয়া। বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের নিয়ম রয়েছে এই ভোটাধিকার নিয়মাবলী নিবন্ধন সম্পর্কে । কেননা আপনি সেই দেশে নাগরিক বা ভোটাধিকার বা ভোট দেয়ার অধিকার রয়েছে কিনা ।

নতুন ভোটারের জন্য কি কি লাগবে 2024


পোস্ট সূচিপত্রসে সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। তাই আজকের আলোচনা হল যারা নতুন বা যাদের বয়স হয়েছে ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার জন্য বা নিবন্ধন করার জন্য কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে সে সম্পর্কে আলোচনা করা তাই আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ুন ।

ভূমিকা

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভোটার হওয়ার জন্য বা এনআইডি কার্ড প্রাপ্তির জন্য আপনি ঘরে বসে অনলাইনে অথবা প্রতিবছর সরকারি ভাবে আপনার বাসায় যেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক বা নতুন ভোটারদের অনুসন্ধান করে থাকেন । তাই আপনি যদি চান তাহলে আপনি অনলাইনে অথবা বছরে যখন আপনার বাসায় ভোটার আইডি কার্ডের জন্য কোন ব্যক্তি যাবে । অবশ্যই সেটা সরকারি ভাবে সেসব ব্যক্তিদের পরিচয় পত্র দেয়া হয় । 

আপনারা অবশ্যই বাসায় কোন অপরিচিত ব্যক্তি যদি ভোটার আইডি কার্ডের তথ্যের জন্য আপনাকে অবহিত করে তাহলে অবশ্যই তার পরিচয়টি তার পরিচয় পত্র যাচাই-বাছাই করে নিবেন ।বর্তমানে একজন ছেলে অথবা মেয়ে তাদের ১৬ বছর বয়স হলেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্রের বা এন আইডি কার্ডের জন্য অনলাইন সার্ভারে গিয়ে এ কাঙ্খিত এন আইডি কার্ড জন্য আবেদন করতে পারেন

ফলে আপনি আঠারো বছর বয়স হওয়া মাত্রই আপনার এন আইডি কার্ডটি আপনি হাতে পেয়ে যাবেন। তবে এনআইডি কার্ডের আবেদন করার জন্য বেশ কিছু কাগজ পত্রের প্রয়োজন রয়েছে এখানে বলে রাখা ভালো আঠারো বছরের আগে কোন ছেলে বা মেয়ে ভোট দেয়ার অধিকার রাখে না কেউ যদি এন আইডি কার্ড তার ১৮ বছরের আগেও পেয়ে থাকে তাহলে তার ভোটার লিস্টে নাম আসবে ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে।

নতুন ভোটারের জন্য কি কি লাগবে

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি যদি একজন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেন সেক্ষেত্রে আপনার বেশ কিছু সার্টিফিকেট ও সনদ প্রয়োজন চলুন তাহলে নিচে সে সম্পর্কে দেখে আসি।
  • বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট কপি ।
  • ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনের কপি ।
  • মাতা পিতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ।
  • ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন ট্যাক্সের কপি ।
  • আপনার বাসার বিদ্যুৎ বিলের কপি যেটা আপনার ঠিকানা নিশ্চিত করবে ।
  • এছাড়াও আপনার বাসায় গ্যাস সংযোগ থাকে গ্যাসের বিলের কপি অথবা ।
  • আপনি যদি কোন ব্যবসায়ী কর প্রদান করে থাকেন সে পর পরিষদের রশিদ লাগবে ।
  • ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আরেকটি মূল বিষয় হচ্ছে ব্লাড গ্রুপ আপনার রক্তের ব্লাড গ্রুপকে সেটা অবশ্যই যে কোন হাসপাতাল অথবা ক্লিনিক থেকে পরীক্ষা করে রিপোর্ট রেখে দিবেন ।
  • ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আপনি এর সাথে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সংযুক্ত করতে পারেন ।
  • সর্বশেষ হচ্ছে অঙ্গীকারনামা আপনি ভোটার আইডি কার্ড অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র আগে বাংলাদেশে কোন স্থানে করেন নাই এই মর্মে আপনাকে একটি অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে ।

নতুন ভোটারের জন্য কয়েকটি শর্তবলী

আপনি যদি একজন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু শর্ত সাপেক্ষ পূরণ করতে হবে। চলুন নিচে আমরা সেই গুলো দেখি
  • প্রথমতঃ আপনাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে ।
  • দ্বিতীয়তঃ আপনার বয়স 16 বছর এর বেশি হতে হবে ।
  • তৃতীয়তঃ আপনি বাংলাদেশের কোথাও জাতীয় ভোটার আইডি কার্ড বা এনআইডি কার্ডের জন্য আগে কখনোই নিবন্ধন করেননি এই অঙ্গীকার নামা ।
তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন আপনাকে জাতীয় ভোটার আইডি কার্ড পেতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে নাগরিক কিনা সে হিসেবে প্রমাণ করতে হবে এর জন্য আপনার প্রয়োজনীয় প্রমাণ হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন কপি শিক্ষাগত যোগ্যতা মাতা পিতার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং আপনি যে ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশনে বসবাস করেন সেখান করা ট্যাক্স পরিষদের কপি।

নতুন ভোটারের জন্য কি কি লাগবে ২০২৪

আপনি যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা ভোটার আইডি কার্ড বা এনআইডি কার্ড হাতে পেতে চান তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন অনেকগুলো ধাপ আপনাকে পেরু করতে হবে চলুন তাহলে এবার আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করি আপনার কোন জিনিসগুলো কিভাবে সংরক্ষণ করে এবং একটি ফাইল আকারে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য জমা দিতে পারেন নিচে সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ

আপনার এনআইডি কার্ডের জন্য সর্বপ্রথম যে জিনিসটি প্রয়োজন সেটা হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করা । কেননা এই জন্ম নিবন্ধন সনদ যদি না থাকে তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড আপনি পাবেন না ।ফলে আপনাকে অনেক বাধা-বিপত্তির মুখে পড়তে হবে তাই আপনার যদি জন্ম নিবন্ধন না করা হয়ে থাকে । তাহলে অবশ্যই আপনি আগে আপনার ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশনের আওতায় ডিজিটাল নিবন্ধন কমপ্লেক্স আছে সেখানে গিয়ে আপনার জন্ম নিবন্ধনটি ডিজিটাল বা অনলাইন ভিত্তিক আবেদন করে নিতে হবে ।কেননা জন্ম নিবন্ধন সনদ ছাড়া আপনি ভোটার আইডি কার্ড পাবেন না ।

শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট

আপনি যদি একজন শিক্ষিত ব্যক্তি হন অথবা আপনি পড়াশোনা করেছেন এবং যে শ্রেণী পাস করেছেন যেমন দিয়েছে এসএসসি এইচএসসি যে সকল বোর্ড পরীক্ষা হয়ে থাকে । সেই সকল বোর্ড পরীক্ষার পাশ করার পর যে সার্টিফিকেট প্রদান করে সেই সার্টিফিকেটের সনদ লাগবে । কেননা আপনি যদি সেই সার্টিফিকেট অনুযায়ী আপনার ভোটার আইডি কার্ডে নাম না উল্লেখ করেন সে ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে অনেক বিভ্রান্তি এবং ঝামেলার মধ্যে পড়তে হবে।

ধরুন আপনার চাকরির ক্ষেত্রে আপনার সার্টিফিকেটের সাথে আপনার এন আইডি কার্ডের যদি মিল না থাকে তাহলে আপনার চাকরি সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে বর্তমানে এছাড়াও ভূমির রেজিস্ট্রেশন বা যে কোন পাসপোর্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স অনেক ক্ষেত্রেই ভোটার আইডি কার্ডের সাথে মিল না থাকলে অনেক ধরনের বিভ্রান্তির মধ্যে করতে হচ্ছে । তাই সঠিকভাবে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট অনুযায়ী নামটি সঠিকভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন।

ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভা অনুমোদিত নাগরিক সনদ

ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করার জন্য আপনাকে নাগরিক সনদ প্রদান করতে হবে কেননা বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড শুধুমাত্র বাংলাদেশের বসবাসরত নাগরিকদের জন্য তাই তাই আপনি দেশের নাগরিক কিনা সেগুলোর জন্য প্রমাণস্বরূপ আপনাকে নাগরিক সনদ প্রদান করতে হবে ।

এই নাগরিক সনদ আপনি আপনার বসবাসরত এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক অথবা সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের কর্তৃক কিংবা ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর মাধ্যমে অথবা আপনি যদি পৌরসভা এলাকায় বসবাস করেন সে পৌর মেয়রের পরিষদ কর্তৃক আপনার কাঙ্ক্ষিত নাগরিক সনদ পেয়ে যাবেন।

নতুন ভোটারদের জন্য প্রত্যয়ন পত্র

অনেকে যারা নতুন ভোটার আবেদন করবেন অনেক সময় তাদের প্রত্যয়ন পত্র প্রয়োজন হতে পারে তাই আপনারা যেভাবে আপনারা নাগরিক সনদ প্রাপ্তি হয়েছিলেন আপনাদের ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন কিংবা পৌরসভা কার্যালয় থেকে ঠিক তেমনি এই প্রত্যয়ন পত্রটিও আপনার বসবাসরত এলাকার চেয়ারম্যান অথবা মেয়র এর কাছ থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে।

নতুন ভোটাদের জন্য পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি

যারা নতুন ভোটার তালিকায় নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য বা ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন তাদের অবশ্যই তাদের পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের কপি লাগবে কেননা পিতা-মাতার তারা কি দেশে নাগরিক কিনা এবং তাদের জাতীয়তা কি সে সম্পর্কে তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে । তাই আপনি যদি নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে আবেদনের সাথে আপনার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি বাধ্যতামূলকভাবে জমা দিতে হবে নইলে আপনি আপনার কাঙ্খিত ভোটার আইডি কার্ডটি পাবেন না ।

আবেদনকারীর ব্লাড টেস্ট রিপোর্ট

আপনি যদি একজন নতুন ভোটার হিসেবে আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার রক্তের গ্রুপ টেস্টের রিপোর্ট প্রয়োজন রয়েছে । কেননা এন আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র কার্ড খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনি যেখানে যান না কেন । আপনার এই এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন রয়েছে এবং সে জন্য এনআইডি কার্ডে আপনার রক্তের গ্রুপ উল্লেখ করা থাকে । ভবিষ্যৎ আপনার চিকিৎসার জন্য যদি আপনার রক্তের প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে আপনার এন আইডি কার্ডের পত্রটি দেখে তারা তাদের চিকিৎসা চালু করতে পারে । তাই অবশ্যই আপনাকে এ ব্লাড গ্রুপ সার্টিফিকেটে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।

ইউনিয়ন পরিষদ অথবা সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা কর্তৃক ট্যাক্স বা কর পরিশোধের রশিদ

যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ড জন্য আবেদন করতে যাচ্ছেন তাদের অবশ্যই এই ট্যাক্স রশিদ প্রয়োজন রয়েছে কেননা এই ট্যাক্স রশিদ অথবা জমির খাজনার রশিদ আপনার প্রয়োজন পড়বে।

এ রশিদ দ্বারা নিশ্চিত হওয়া যায় যে আপনি সেই দেশের একজন নাগরিক তবে এখানে বলে রাখা ভালো যে আপনার ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য সে রশিদ যে আপনার নামে হতে হবে এমন কোন কথা নেই সেটা আপনার বাবা-মা অথবা আপনার অভিভাবক যিনি আছেন তার নামে হলেও চলবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য বিদ্যুৎ বিলের কপি

নতুন ভোটার আবেদনকারীর জন্য অবশ্যই বিদ্যুৎ বিলের কপি প্রয়োজন। কেননা বিদ্যুৎ বিলের মাধ্যমে আপনার বর্তমান অবস্থা কোন এলাকায় বসবাস করেছে সেসব জায়গায় চিহ্নিত করা যায় তাই আপনি যে এলাকার বাসিন্দা সেখানে ভোটার হচ্ছেন কিনা সে সম্পর্কে তথ্য সম্বলিত জন্য বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাসের বিল কিংবা পানির বিল আবেদন পত্রের সাথে সঠিকভাবে সংযুক্ত করতে হবে।

নতুন ভোটারের অঙ্গীকারনামা

নতুন ভোটারের জন্য সর্বশেষ যে কাগজটি প্রয়োজন সেটা হচ্ছে অঙ্গীকার নামা। তবে বলে রাখা ভালো সকলের ক্ষেত্রে এই অঙ্গীকার নামাটি জমা দেয়ার প্রয়োজন হয় না কেননা যারা বয়স হওয়া সত্ত্বেও আগে ভোটার আইডি কার্ড করেনি বা জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য চেষ্টা করেনি অথবা তারা দেশের বাইরে ছিলেন অথবা যেকোনো বিষয়ের জন্য করতে পারেননি তাদের ক্ষেত্রে এই অঙ্গীকারনামাটি বিশেষ প্রয়োজন।

তাহলে বুঝতে পারছেন তাদের জন্য এই অঙ্গীকার নামা প্রয়োজন রয়েছআ। তাই আপনারা যারা নতুন ভোটার হবেন অবশ্যই আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে দেখে নিবেন যে কোন কোন কাগজগুলো আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড আবেদন করার জন্য বিশেষ প্রয়োজন।

শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি লাগবে সেই সম্পর্কে আলোচনা করলাম আজকের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং নিত্য নতুন এরকম অজানা তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন । আর হ্যাঁ আমাদের পোস্টটিতে কোন ভুল হয়ে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন কেননা মানুষ মাত্রই ভুল হয় অবশ্যই ভুলকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

NETEINFO ওয়েবসাইটে এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন কেননা প্রতি কমেন্টের রিভিউ করা হয়

comment url